University of Information Technology and Sciences (UITS), the first IT-based private university in Bangladesh was founded on 7 August 2003 as a non-profit organization. INFORMATION SCIENCE AND TECHNOLOGY SOLUTION LTD. (ISTS), a concern of PHP group headed by Alhaj Sufi Mohamed Mizanur Rahman Chowdhury is the sponsor of UITS.
UITS added the latest education system to its curriculum to developing the knowledge and skills of the students as well as integrated human values in the education system. UITS is a science and technological knowledge-based center that provides marketable skills for younger generations who may be gainfully employed both national and international organizations.
UITS introduced students with highest qualified faculties with foreign degrees
UITS forms a community of Bangladesh's brightest minds and most committed educators; and create opportunities for them to meet their academic and human potential. We believe in open and respectful interaction with students, and among its staff at all levels.
University of Information Technology & Sciences (UITS) is committed to publishing high-quality research and phenomenal works from academicians, scientists, engineers, business specialists, sociologists/ social scientists and lawyers/law makers
UITS located at Baridhara diplomatic zone with a beautiful campus of 1.3 acors of land. Quality education at affordable cost & Find all the resources you need here to thrive during your tenure at UITS.
নিজস্ব ক্যাম্পাসে ইউআইটিএস মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদান করছে
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)-এর মাননীয় চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ বলেছেন, নিজস্ব ক্যাম্পাসে ইউআইটিএস মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদান করছে। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা আগের চেয়ে অনেক উন্নত। এ শিক্ষা ব্যবস্থাকে আরো আধুনিকায়নের জন্য সরকার কাজ করে যাচ্ছে। আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে, সরকার এবছর বিশিষ্ট সমাজসেবক আলহাজ্ব সুফি মোহাম্মদ মিজানুর রহমানকে একুশের সম্মাননায় ভূষিত করেছে। আমি তাকে হৃদয়ের গভীর থেকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। আমি বিশ্বাস করি, সুফি মিজানুর রহমানের বিশ্ববিদ্যালয় ইউআইটিএস উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রেখে দেশকে আরো একধাপ এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আজ ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ খ্রি., শনিবার, অপরাহ্ন ৩ টায় রাজধানীর বারিধারা জে ব্লক সংলগ্ন মধ্য-নয়ানগরে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সেস (ইউআইটিএস)-এ অনুষ্ঠিত সুফি মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের একুশে পদক প্রাপিতে সংবর্ধনা ও নবীনবরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি নবীনদের উদ্দেশ্যে বলেন, তোমরা অত্যন্ত সৌভাগ্যবান এইজন্য যে, তোমরা একুশে পদকপ্রাপ্ত সুফি মিজানুর রহমানের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হওয়ার সুযোগ লাভ করেছ। তোমাদের সে সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। সুশিক্ষিত আদর্শ মানুষ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে সেবায় আত্মনিয়োগ করতে হবে। বাংলাদেশের অন্যতম শিল্প-গ্রুপ পিএইচপি ফ্যামিলির ও ইউআইটিএস বোর্ড ট্রাস্টিজের চেয়াম্যান আলহাজ্ব সুফি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ২০২০ সালে সমাজসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য একুশে পদকে ভূষিত হওয়ায় সংবর্ধনা ও ইউআইটিএস-এর বসন্তকালীন নবীনবরণ ২০২০-এর আয়োজন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সোলায়মান-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা ও নবীনবরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যথাক্রমে ঢাকায় নিযুক্ত ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত মিসেস রীনা পি সোয়েমারনো এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থ এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস অনুষদের ডিন ও শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল। পদক প্রাপ্তির অনুভূতি ব্যক্ত করেন একুশে পদকপ্রাপ্ত সমাজসেবক ও শিক্ষানুরাগী আলহাজ্ব সুফি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। বিশিষ্ট আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউআইটিএস ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য জনাব মোহাম্মদ আলী হোসেন, স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ এফ রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ ও ইউআইটিএস ট্রাস্টি বোর্ডের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. কে এম সাইফুল ইসলাম খান। এছাড়াও আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)-এর অধ্যাপক ও বিশিষ্ট কম্পিউটার বিজ্ঞানী ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ। একুশে পদকপ্রাপ্ত সমাজসেবক আলহাজ্ব সুফি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান পদক প্রাপ্তির অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, সৃষ্টির সকল সৌন্দর্য ও অর্জন মহান স্রষ্টা আল্লাহ তাআলার অপার করুনা ও মহা সৌন্দর্যের প্রকাশ। কেবল সৃষ্টি ও স্রষ্টাকে ভালোবাসার মাধ্যমেই তা প্রকাশিত হয়। পৃথিবীর সকল সম্মান ও সম্মাননার পেছনেই থাকে দীর্ঘদিনের ত্যাগ, ব্যথা-বেদনা ও অক্লান্ত পরিশ্রমের বর্ণাঢ্য অতীত। সে পথেই হয়তো আমি কিছুটা পথ পাড়ি দিয়েছিলাম। যারা এ পথের খবর জেনে আজ আমাকে সম্মানিত করলেন, তাদের প্রতি বিন¤্রচিত্তে গভীর ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা এবং শ্রদ্ধা। সকল ধর্মে, সকল গ্রন্থে বাণী শুধু এই তিন- ‘হৃদি মাঝে রাম, অন্তরে দয়া, সেবায় এ দেহ লীন’-কবির দাস। তিনি নবীন শিক্ষর্থীদের ইউআইটিএস-এর নান্দনিক ক্যাম্পাসে স্বাগত জানিয়ে বলেন, কঠোর পরিশ্রম কখনো বৃথা যায় না। শিক্ষা জীবন যথাযথভাবে কাজে লাগাতে পারলে জীবনে সাফল্য অনিবার্য। পার্থিব অগ্রগতির পাশাপাশি নৈতিক উন্নয়ন জাতির সার্বিক সমৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য। এ লক্ষ্যে ইউআইটিএস অবিরাম কাজ করে চলেছে। তোমাদের এ অগ্রযাত্রায় শামিল হতে হবে। অনুষ্ঠানের অভিনন্দন পত্র পাঠ করেন ইউআইটিএস-এর পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক আ ন ম শরীফ ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ভারপ্রাপ্ত কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সিরাজ উদ্দিন আহমেদ। আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোঃ মাজহারুল হক, ট্রাস্টি বোর্ডের লিগ্যাল এডভাইজার এডভোকেট ড. মো. আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া ও ইইই বিভাগের প্রধান ড. মো. মিজানুর রহমান। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদসমূহের ডিন, বিভাগীয় প্রধান, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী কর্মকর্তা-কর্মচারী ও অভিভাবকবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত অতিথিবৃন্দের বক্তব্য ও আলোচনাপর্ব শেষে আমন্ত্রিত অতিথিদের ক্রেস্ট প্রদান করা হয় এবং দেশের জনপ্রিয় ব্যান্ড দল ‘সোল্স’-এর অংশগ্রহণে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনায় ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার জনাব মোহাম্মদ কামরুল হাসান, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কামরুন নাহার খান মুক্তি ও জনাব মো. মিজানুর রহমান বাবু।