ইউআইটিএস-এ ইইই বিভাগের ৩৭তম ব্যাচের বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সেস (ইউআইটিএস)-এর ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ ও ইইই ক্লাব-এর উদ্যোগে ১৯ মে, রবিবার, ২০২৪ দুপুর ১২:৩০ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজস্ব ক্যাম্পাসের পিএইচপি স্কয়ারে ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৩৭তম ব্যাচের বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়। ইইই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান জনাব আবেদুল হাদী -এর সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির আসন গ্রহণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আবু হাসান ভূঁইয়া।
মাননীয় উপাচার্য প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন তোমরা যারা আজ বিদায় নিয়ে যাচ্ছ তোমরা জীবনের একটি ধাপ অতিক্রম করলে মাত্র। তোমাদের সামনে আরও অনেক ধাপ রয়েছে জীবনে সফল হওয়ার জন্য। সেই ধাপগুলো অতিক্রম করতে হবে তোমাদের পরিশ্রম, চেষ্টা ও কর্মদক্ষতার মাধ্যমে। তিনি বলেন তোমরা এমন একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে চারটি বছর কাটিয়েছ যার প্রতিষ্ঠাতা ও বোর্ড অব ট্রাস্টিজের মাননীয় চেয়ারম্যান, একুশে পদকপ্রাপ্ত সমাজসংস্কারক, শিক্ষানুরাগী আলহাজ্ব সুফি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। যার উদ্দেশ্যই হচ্ছে একজন প্রকৃত মানুষ তৈরি করা। মাননীয় উপাচার্য শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন তোমরা ইউআইটিএস-এর দূত হিসেবে কাজ করবে। তোমাদের মাধ্যমে ইউআইটিএস-এর সুনাম সারা দেশ ও বিশ্বে ছড়িয়ে যাবে। মাননীয় উপাচার্য শিক্ষার্থীদের ইউআইটিএস-এর সুনাম অক্ষুণ্য রাখার আহবান জানান। তিনি ইইই বিভাগের সকলকে ধন্যবাদ সেইসাথে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের শুভকামনা জানান।
উক্ত অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ইউআইটিএস-এর মাননীয় কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সিরাজ উদ্দীন আহমেদ, বোর্ড অব ট্রাস্টিজ-এর মাননীয় উপদেষ্টা, অধ্যাপক ড. কে এম সাইফুল ইসলাম খান, সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের মাননীয় ডিন, অধ্যাপক ড. মোঃ আশরাফুল ইসলাম, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মোঃ ইয়াসিন আলী ও ইইই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান জনাব আবেদুল হাদী। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ইইই বিভাগের শিক্ষার্থী আবুজর গিফারী আহাদ ও স্পন্সর করেন ইয়ামবস ইনক.। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইইই বিভাগের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ। উক্ত অনুষ্ঠানে কেক কেটে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের বিদায় জানানো হয়। পরে ইইই বিভাগের শিক্ষার্থীরা এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।